1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : Rakibul Hasan Shanto : Rakibul Hasan Shanto
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

যে সুরার ভালোবাসায় মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও জান্নাত

  • Update Time : রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৮৮ Time View

ধর্ম ডেস্ক: সুরা ইখলাস কোরআনের ১১২তম সুরা, আয়াত সংখ্যা ৪টি, রুকু ১টি। সুরাটি মক্কায় নাকি মদিনায় অবতীর্ণ এ নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। মক্কার মুশরিক বা মদিনার ইহুদিরা নবিজিকে (সা.) প্রশ্ন করেছিল, আল্লাহর বংশ-পরিচয় কী? তাদের প্রশ্নের জবাবে এ সুরা অবতীর্ণ হয়।

সুরা ইখলাস অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ সুরা। হাদিসে সুরা ইখলাসকে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ বলা হয়েছে। বর্ণিত রয়েছে, একবার রাসুল (সা.) বললেন, তোমরা একত্র হও, আমি তোমাদের কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ শোনাব। এরপর রাসুল (সা.) সুরা ইখলাস পাঠ করলেন। (সহিহ মুসলিম)

হাদিসে আরও এসেছে, এই সুরার ভালোবাসা আল্লাহর সন্তুষ্টি ও জান্নাত লাভের কারণ হয়। এ সুরা পাঠ করতে যে ভালোবাসে, আল্লাহও তাকে ভালোবাসেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত জনৈক ব্যক্তি আল্লাহর রাসুলকে (সা.) বললেন, আমি এ সুরাকে ভালোবাসি, রাসুল (সা.) বললেন, সুরা ইখলাসের প্রতি ভালোবাসা তোমাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। (মুসনাদে আহমদ)

আয়েশা (রা.) বলেন, কোন এক যুদ্ধে নবি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) জনৈক ব্যক্তিকে সেনাদলের নেতা করে পাঠালেন। তিনি নামাজের ইমামতিতে প্রতি ওয়াক্তেই সুরা ইখলাস পড়ে কেরাত শেষ করতেন। সেনাদল ফিরে আসলে তারা আল্লাহর রাসুলকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বিষয়টি বললেন। রাসুল (সা.) বললেন, জিজ্ঞেস কর, তিনি কেন এ রকম করেছেন। তারা তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, যেহেতু এ সুরায় দয়াময় আল্লাহর গুণাবলীর উল্লেখ আছে, তাই আমি এ সুরাটি পাঠ করতে ভালবাসি। এ কথা শুনে আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন তাকে জানিয়ে দাও যে আল্লাহও তাকে ভালবাসেন। (সহিহ মুসলিম)

সুরা ইখলাস

(১)
قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ
কুল হুয়াল্লাহু আহাদ
বলো, তিনিই আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।
(২)
اللَّهُ الصَّمَدُ
আল্লাহুস-সামাদ
আল্লাহ কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন, সবই তাঁর মুখাপেক্ষী।
(৩)
لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ
তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন
(৪)

وَلَمْ يَكُن لَّهُ كُفُوًا أَحَدٌ
ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।
তাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..